শিশুটির চাচার দাবি, তাঁর ভাতিজা খুবই দুরন্ত। পড়ালেখার ভয়ে সে প্রায়ই বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। তাকে হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে সে বারবার পালিয়ে আসে বলে তাকে স্থানীয় আরেকটি মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়।

সে মাঝেমধ্যেই বাড়ি থেকে চলে যেত, আবার ফিরে আসত। তিন মাস আগে সে বাগেরহাটের মোংলায় যায়। সেখান থেকে লোকজন মুকসুদপুরে পাঠিয়ে দেন। সে মুকসুদপুর না এসে ঢাকায় চলে যায়।

পরে সেখান থেকে রাজবাড়ী যায়। গত তিন বছরে তার বাড়ি থেকে চলে যাওয়ার মাত্রা বেড়েছিল। তার ভাতিজা কীভাবে উড়োজাহাজে উঠল, সে ব্যাপারে তাঁরা কিছুই বুঝতে পারছেন না।