উপসাগরীয় দেশ কুয়েতে বিতাড়ন কেন্দ্রে থাকা প্রবাসীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার সাথে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।

বর্তমানে তাদের সংখ্যা ৩৫০০০ এ পৌঁছেছে। মন্ত্রণালয়ের সাথে কোম্পানির চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তারা চলে যেতে পারবে না।

চুক্তিটি আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে শেষ হয়েছে এবং এটির পুনরায় নবায়ন এখনও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিভাগে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে যা অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছে।

নিজস্ব অর্থ না থাকায় টিকিট কেনা যায়নি বলে প্রবাসীরা নিজ দেশে ফিরতে পারছে না। কেউ নিজে টিকিট কিনতে পারলে দেশে ফিরতে পারবে। অথবা কোম্পানি ও সরকারের মধ্যে চুক্তির অপেক্ষায় থাকতে হবে।

নির্বাসন বিভাগ আর বিমান টিকিট ছাড়া কোনো নির্বাসিত ব্যক্তিকে গ্রহণ করে না।

ক্রমাগত নিরাপত্তা অভিযানের ফলে লঙ্ঘনকারীদের গ্রে;প্তারের সংখ্যা বেড়েছে।

বিতাড়িতদের টিকিটের জন্য দায়ী কোম্পানী সাধারণত স্পনসরের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে যেহেতু চুক্তিটি নবায়ন করা হয় না যারা তাদের নিজস্ব টিকিটের জন্য অর্থ প্রদান করে তাদের ব্যতীত তাদের টিকিট সংগ্রহের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।

বর্তমানে ১৩০০ নির্বাসন কেন্দ্রে, ১৫০০ নিরাপত্তা অধিদপ্তর এবং থানায়, ৪০০ আবাসিক তদন্ত বিভাগে, ২০০ অপরাধ তদন্ত বিভাগে এবং ১০০ মা;দ’ক প্রয়োগ বিভাগে রয়েছে।

ডি’টেনশন সেন্টারে তাদের উপস্থিতির জন্য খাদ্য, পানি, চিকিৎসা ইত্যাদি প্রদানের জন্য অতিরিক্ত বাজেটের প্রয়োজন হয়।

সূত্রগুলি জানিয়েছে যে বর্তমানে নির্বাসিতরা তাদের নিজস্ব টিকিটের জন্য অর্থ প্রদান করতে পারে এবং দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারে। যারা অর্থ প্রদান করতে পারে না তারা কোম্পানি এবং মন্ত্রণালয়ের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর না হওয়া পর্যন্ত কা;রাগারে অপেক্ষা করছে।

অতীতে যখন একটি চুক্তি বৈধ ছিল, কোন গ্রে;প্তার করা হয়েছিল, তাদের অবিলম্বে নির্বাসিত করা হয়েছিল এবং স্পনসররা টিকিটের মূল্য পরিশোধ করতেন বা টিকিটের মূল্য পরিশোধ না করা পর্যন্ত তাদের অ্যাকাউন্টগুলি হিমায়িত করা হয়েছিল।